খোলা-ডাক
খোলা ডাক মার্চ ২০২০
ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার মিশ্রণ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানুষকে সকল সৃষ্টির মধ্যে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছেন। কিন্তু মানবশিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার সাথে সাথেই এই মর্যাদার উপযোগী হয় না। তাকে সেই মর্যাদা অর্জন করতে হয়। সে তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, পরিবার, সমাজ থেকে শিখতে থাকে। এক পর্যায়ে সে বিদ্যালয়ে গিয়েও শিক্ষা অর্জন করে। এই সার্বিক শিক্ষাতে যদি নৈতিকতা এবং ধর্মের মিশ্রণ না ঘটে তবে সে বাহ্যিক বা শারীরিকভাবে মানুষ হলেও মনস্তাত্ত্বিকভাবে অমানুষ হিসেবেই গড়ে উঠবে। এসব মানুষকেই আল্লাহ তায়ালা কুরআনে পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হিসেবে অভিহিত করেছেন। এ কারণেই শিশুকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ধর্মীয় এবং নৈতিক শিক্ষার বিকল্প নেই। সে দিক দিয়ে কিশোরকণ্ঠ সফল। কিশোরকণ্ঠ তার ছড়া-কবিতা, গল্পের মাধ্যমে এই শিক্ষাটি শিশুদের মাঝে বিলিয়ে দিচ্ছে। মু. তারিকুজ্জমান পঞ্চগড় শহর, পঞ্চগড়
জ্ঞান অর্জন প্রত্যেক মানুষই ভালো কিছু পছন্দ করে। খারাপ থেকে দূরে থাকতে চেষ্টা করে। আর ভালো কিছু অর্জনের জন্য সুন্দর বই পড়া জরুরি। বই দিয়ে মানুষ উন্নত হতে পারে। পৃথিবীতে সফল হয়েছে তারাই যারা বই পড়ে। মানুষের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাইতো মনীষীদের কথায় আছে, 'Time and tied wait for none' অর্থাৎ, সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। তাইতো সময় থাকতে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আর এই জ্ঞান অর্জনের অন্যতম মাধ্যম হলো শিশু-কিশোর উপযোগী মাসিক পত্রিকা কিশোরকণ্ঠ। যাতে উল্লেখ রয়েছে- কুরআনের আলো ও হাদিসের আলো। যাতে করে ইসলাম সম্পর্কে শিশু-কিশোররা জানতে পারে। মেধা অর্জনের জন্য উল্লেখ আছে- অনুশীলন, বলতে পারো ও শব্দধাঁধা। এগুলোর মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মেধা চর্চা করা হয়। আরো রয়েছে মজার মজার হাসির বাকসো, গল্প, প্রবন্ধ, কবিতা ও উপন্যাস। যাতে করে সবাই বই পড়ার প্রতি আগ্রহী হতে পারে। তাইতো আত্মতৃপ্তির জন্য প্রয়োজন এসব মাসিক পত্রিকা। যেমন- কিশোরকণ্ঠ। তাই পরিশেষে বলা যায়, জ্ঞান ও আত্মতৃপ্তির উৎস কিশোরকণ্ঠ। আব্দুল কাদের রাকিব হাজিরপাড়া, লক্ষ্মীপুর
আত্মতৃপ্তি প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে দুই চোখ খোলা রেখে অপেক্ষা করি। মাসিক পত্রিকাটি পাওয়ার জন্য। আর যখন-ই মাসিক পত্রিকাটি হাতে পাই, তখন-ই মনে আত্মতৃপ্তি আসে। কারণ, তখন আমার অনুভূতি জাগে- আমি যেনো জ্ঞান অর্জনের কাহিনী হাতে নিয়েছি। জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ হাজিরপাড়া, লক্ষীপুর
আর নয় সাত সাগর পাড়ি লোকে বলে সাত সাগর পাড়ি দিতে হয় জ্ঞানার্জনের জন্য। কিন্তু আমি বলি আর নয় সাত সাগর। কারণ, সাত সাগর ভ্রমণ করে যতটুকু জ্ঞানার্জন করা যায় তার চেয়ে বেশি জ্ঞানার্জন করা সম্ভব নতুন কিশোরকণ্ঠ পাঠের মাধ্যমে। জ্ঞানের দিক দিয়ে কিশোরকণ্ঠ সাগর সমান। সোহাইব হোসেন রূপগ্রাম, পত্নীতলা, নওগাঁ
স্বপ্ন পূরণের হাতিয়ার ছোটবেলায় যখন অন্যদের লেখা কোনো বইয়ে দেখতাম তখন খুব ভালো লাগতো। মনে মনে ভাবতাম আমিও যদি একদিন এ রকম কোনো বইয়ে লেখা লিখতে পারতাম। তবে আমার লেখালেখি করতে ভালো লাগতো না। কোনো প্রতিভা মনের ভেতর কাজ করতো না। শুধু অন্যের লেখা পড়তাম, কিন্তু আমি এখন নিয়মিত গল্প, কবিতা লেখি। অনেক লেখা ছাপানোও হয়েছে আর সেটা সম্ভব হয়েছে কিশোরকণ্ঠের জন্যে। আমার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় কিশোরকণ্ঠে। অসংখ্য ধন্যবাদ কিশোরকণ্ঠ ও এর সাথে জড়িয়ে থাকা সংশ্লিষ্টদের। মেহেদি হাসান বাঞ্ছানগর, সদর লক্ষ্মীপুর
জ্ঞানের দিশারি কিশোরকণ্ঠ বই পড়ে কুরআনের আলো, হাদিসের আলো, খেলার বিষয়, বিজ্ঞান ও বিশ্ব ইত্যাদি অনেক বিষয় জানা যায়। যাকে বলে জ্ঞানের দিশারি। অন্য সব বই থেকে কিশোরকণ্ঠ পড়ে অনেক মজা পাওয়া যায় এবং তার পাশাপাশি অনেক জ্ঞান লাভ করা যায়। তাই তো কিশোরকণ্ঠ হলো জ্ঞানের দিশারি। আব্দুল্লাহ আল-জাবির বিন নাসির মোরেলগঞ্জ, বাগেরহাট
আরও পড়ুন...