খোলা ডাক
খোলা ডাক কিশোরকণ্ঠ ডেস্ক নভেম্বর ২০২৩
চলার সঙ্গী
কিশোরকণ্ঠ আমার চলার সঙ্গী। আমি কিশোরকণ্ঠকে অনেক ভালোবাসি। গত ৫ বছর ধরে আমি কিশোরকণ্ঠ পড়ি। ভালো লাগে তাই পড়ি। এই পত্রিকা থেকে আমি কুরআন হাদিস, খেলাধুলাসহ জীবন গঠনের নানা উপায় উপকরণ খুঁজে পাই। কিশোরকণ্ঠের জ্ঞান দিয়ে আমি আমার বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করতে পারি এবং মতামত পেশ করি কিশোরকণ্ঠ থেকে পাওয়া নানা তথ্য নিয়ে। পরিশেষে বলতে চাই কিশোরকণ্ঠ যেন আল্লাহর রহমতে এভাবেই সামনে এগিয়ে যায় সেই প্রত্যাশা করি। সবার পথচলার সাথি যেন হয় কিশোরকণ্ঠ।
মো. মোস্তাফিজুর, জুংগলি লম্বরপাড়া, কুষ্টিয়া
একা মনে হয়
আলহামদুলিল্লাহ, অধীর আগ্রহে অপেক্ষার পর হাতে পেলাম প্রিয় কিশোরকণ্ঠ। যাকে ছাড়া আমার নিজেকেই একা মনে হয়। সে হলো আমাদের সবার প্রিয় পত্রিকা মাসিক নতুন কিশোরকণ্ঠ। প্রিয় কিশোরকণ্ঠ আলোর দিশারি হয়ে লাখো শিক্ষার্থীকে পথ দেখাচ্ছে আগামীর সমৃদ্ধ দেশ গঠনে। ধর্মীয় শিষ্টাচার, আদর্শিক মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষাদানের মাধ্যমে গড়ে তুলছে আদর্শ দেশপ্রেমিক সুনাগরিক। কিশোরকণ্ঠ পাঠ করলে একজন শিক্ষার্থী নিজেকে যেমন জানতে পারে তথাপি নিজের সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশ এবং জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজেকে সমাজ, রাষ্ট্র এবং সর্বোপরি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মেলে ধরার সুযোগ পাই। প্রিয় কিশোরকণ্ঠ জ্ঞানের ফেরিওয়ালা হয়ে পৌঁছে যাক বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে। ভালোবাসায় সিক্ত হোক প্রতিটি মানুষের অন্তরে। মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট এই দোয়া করি।
মো. মেহেদী হাসান ইমরান, আজিজনগর, লামা, বান্দরবান
প্রিয় বন্ধু
প্রিয় পত্রিকা মাসিক কিশোরকণ্ঠ হাতে পেলাম। কিশোরকণ্ঠ পত্রিকা আমার প্রিয় বন্ধু। বন্ধু যেমন আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। তেমনি প্রিয় কিশোরকণ্ঠ এখন আমার জীবনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিশোরকণ্ঠ হলো একটি জ্ঞানের সমুদ্র। যে সমুদ্রে ডুব দিয়ে আমরা পেয়ে যাই কুরআনের আলো, হাদিসের আলো, প্রচ্ছদ রচনা, ছড়া-কবিতা, গল্প-উপন্যাস, হাসির বাকসো, বিজ্ঞান ও বিশ^, স্বাস্থ্যপাতা, শিক্ষাপাতা, খেলার চমক, ভ্রমণ নামক মণিমুক্তা এবং অমূল্য সব ধনরত্ন। যে ধনরত্ন আমরা অনুশীলনের মাধ্যমে তা আমাদের জীবনে কাজে লাগিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে নিজেদেরকে নিয়োজিত করতে পারি। কিশোরকণ্ঠ আমাদেরকে একজন ধর্মপ্রাণ আদর্শ মুসলিম হিসেবে গড়ে তুলতে সচেষ্ট। তাইতো লাখো শিক্ষার্থীর মুখে মুখে আজ প্রতিধ্বনি ‘কিশোরকণ্ঠ পড়বো, জীবনটাকে গড়বো।’
তাসলিমা আক্তার মাহি, হারবাং, চকরিয়া, কক্সবাজার
একটি মুহূর্তও কাটে না
প্রিয় কিশোরকণ্ঠের সকল পাঠক ও শুভাকাক্সক্ষীকে জানাই আমার আন্তরিক ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা। যে পত্রিকা ছাড়া আমার একটি মুহূর্ত কাটে না তার নাম মাসিক নতুন কিশোরকণ্ঠ। কিশোরকণ্ঠ আমার জীবনে বড় পরিবর্তন এনে দিয়েছে। আগে যেখানে আমার কাছে বই মানেই বিরক্তিকর বিষয় ছিলো; তা এখন কিশোরকণ্ঠের কল্যাণে ভালো লাগা এবং মজার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তাইতো এখন মাস শেষ হলে অপেক্ষায় থাকি কবে পাবো ভালোবাসার নতুন কিশোরকণ্ঠ। প্রতিবারই নতুন নতুন বিভাগ এবং দেশ সেরা লেখকদের অসাধারণ সব লেখা ও ফিচার নিয়ে প্রিয় কিশোরকণ্ঠ হাজির হয় নতুন সাজে। খুশিতে মন ভরে উঠে লাখো শিক্ষার্থীর। এভাবেই এগিয়ে যাও প্রিয় কিশোরকণ্ঠ। অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা।
মো. উজাইর মারুফ, চুনতি, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম
তোমার অপেক্ষায়
অপেক্ষার প্রহর তো মানুষ তার জন্যই গুনে যার প্রতি মানুষের অধিক ভালোবাসা থাকে। সেই ভালোবাসা তুমি আমার হৃদয়ে উদগিরণ করতে পেরেছো হে প্রিয়-কিশোরকণ্ঠ।...
তাইতো অপেক্ষায় থাকি আবার কবে নতুন মাসে, নতুন রূপে সজ্জিত হয়ে ধরা দেবে। কখন সবকিছু ভুলে তোমার সাথে আনন্দমুখর কিছু সময় কাটাবো এই আকাক্সক্ষাই আমার হৃদয়। সব সময় এভাবেই পাশে থেকো ভালোবাসার অনন্য বস্তু হয়ে।
নুসরাত জাহান, মাতুয়াইল, ডেমরা, ঢাকা
একদিনে পুরো কিশোরকণ্ঠ
প্রতিদিন আমি আর আমার ছোট ভাই আরিফ যে হুজুরের কাছে কুরআন পড়া শিখি, মাঝে মাঝে তিনি আমাদেরকে কিশোরকণ্ঠ দিতেন আর বলতেন, এটা প্রতিদিন পড়বে অনেক জ্ঞান বৃদ্ধি হবে অনেক কিছু জানতে পারবে তোমরা। আর আমরা অবহেলা করে পড়তাম না। হঠাৎ একদিন যখন ইচ্ছে জাগল হুজুরের দেওয়া সে কিশোরকণ্ঠটি একবার পড়ি। তখন পড়া শুরু করলাম; পড়তে পড়তে এতো ভালো লাগলো যে একদিনে পুরো কিশোরকণ্ঠ শেষ করে ফেললাম। আর সেসময় থেকে কিশোরকণ্ঠের প্রেমে পড়ে গেলাম। প্রতি মাসে অপেক্ষায় থাকি কখন হুজুর আমাকে কিশোরকণ্ঠ দিবেন।
মাহিমা আক্তার মাহি, দক্ষিণ বাছিরপুর, মৌলভীবাজার
যা কিছু প্রথম
প্রথম সাহিত্য পত্রিকা পড়েছি, কিশোরকণ্ঠ। প্রথম চিঠি পাঠিয়েছি, কিশোরকণ্ঠে। প্রথম লেখা প্রকাশ কিশোরকণ্ঠে। প্রথম একদিনে ৮০ পৃষ্ঠার অধিক সাহিত্য পত্রিকা পড়েছি কিশোরকণ্ঠে। প্রথম টেবিলে এক বসাতেই ৮০ পৃষ্ঠার অধিক সাহিত্য পত্রিকা পড়েছি, সেটাও কিশোরকণ্ঠ। প্রথম বই উপহার পেয়েছি ও দিয়েছি কিশোরকণ্ঠ।
প্রথম লেখালেখিতে পুরস্কার পেয়েছি কিশোরকণ্ঠ থেকে। প্রথম বই এনেই সব পেজ পড়া শেষ করেছি সেটাও কিশোরকণ্ঠ। প্রথম তিনটি উপন্যাস, দু’টি বড় গল্প ও অনেকগুলো ছড়া-কবিতা এক রাতেই পড়েছি কিশোরকণ্ঠের ঈদসংখ্যায়। প্রথম আনন্দের সাথে বই পড়া হয়, হচ্ছে, হবে ইনশাআল্লাহ, কিশোরকণ্ঠ। ধন্যবাদ প্রিয় পত্রিকা কিশোরকণ্ঠ। ভালোবাসি তোমাকে অবিরাম।
ইয়াছিন আরাফাত, সবুজবীথি, খালিশা, ডিমলা, নীলফামারী
আরও পড়ুন...