খোলা ডাক
খোলা ডাক কিশোরকণ্ঠ ডেস্ক জুলাই ২০২৪
কিশোরকণ্ঠকে ভালোবাসি
কিশোরকণ্ঠ একটি ভালোবাসার নাম। কিশোরকণ্ঠের সাথে আমার পরিচয় হয় ২০১৮ সালে। সেই থেকে আজও আমি নিয়মিত কিশোরকণ্ঠ পড়ি। কিশোরকণ্ঠের প্রতিটা বিভাগ আমার কাছে ভালো লাগে। কিশোরকণ্ঠ হাতে পেলে হাসির বাকসো আগে পড়ি। গত ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সংখ্যায় হাসির বাকসোর পুরোনো লোগোটা দেখে আমার অতীতের পড়া হাসির বাকসোর কথা মনে পড়লো। সত্যিই এ স্মৃতি ভুলে যাবার নয়। কিশোরকণ্ঠ আমি তোমায় ভালোবাসি।
সাঈদ নাবিল
পানিকুমড়া, বাঘা, রাজশাহী
প্রিয় বন্ধু
আমার প্রিয় বন্ধু কিশোরকণ্ঠ। কিশোরকণ্ঠের সাথে আমার পরিচয় খুব বেশিদিন নয়। ২০২২ সালের শেষের দিকে তখন আমি পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। বাবা আমাকে একদিন একটি কিশোরকণ্ঠ কিনে এনে দেন। তারপরে যখন পড়ি তখন অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে হাসির বাকসো আর গল্প বিভাগটি। আমি এখন প্রতি মাসে কিশোরকণ্ঠের অপেক্ষায় থাকি। কিশোরকণ্ঠকে আমি খুব ভালোবাসি।
মোছা: মুশফিকা মারিয়াম
আখাপুর, বোচাগঞ্জ, দিনাজপুর
মুগ্ধ পাঠক
আমার জীবনে প্রথম যে মাসিক পত্রিকাটি পড়েছিলাম তার নাম হলো কিশোরকণ্ঠ। ২০১৫ সালে পঞ্চম শ্রেণির পরীক্ষা শেষে এক আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে কিশোরকণ্ঠের সাথে পরিচিত হই। ছোটো থেকেই পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য বই পড়তে চেষ্টা করতাম। কিশোরকণ্ঠকে চেনার পর থেকে পড়তে শুরু করি। সায়েন্স ফিকশন, তোমাদের গল্প, উপন্যাস পড়ে আমি যেন সাহিত্যের জগতে বিচরণ করতে থাকি। কিশোরকণ্ঠ পত্রিকা আমার বন্ধু হয়ে যায়। ২০১৬ সালে এক শীতের রাতে জুন সংখ্যার গল্প ‘শিয়ালের গর্তে আগুন মরিচ’ পড়ি। সেই ২০১৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত আমি কিশোরকণ্ঠের লেখাগুলোর একজন মুগ্ধ পাঠক।
মনিরা সাহাদ
কাকৈরতলা, বরুড়া, কুমিল্লাবন্ধুরা, তোমরাও পাঠাতে পারো খোলা ডাক। লিখতে পারো কিশোরকণ্ঠের জুলাই সংখ্যা বা যে-কোনো সংখ্যা নিয়েও। - সম্পাদক
আরও পড়ুন...