খোলা-ডাক
খোলা ডাক ডিসেম্বর ২০১৯
আলোকিত আঙিনা কিশোরকণ্ঠ একটি অসাধারণ মাসিক পত্রিকা ও জ্ঞানের আলোকিত আঙিনা। কেউ না পড়ে বুঝবেই না যে এর মজাটা কোথায়, আনন্দটা কী। যখন কিশোরকণ্ঠ হাতে আসে কী যে আনন্দে আনন্দিত হই তা লিখে প্রকাশ করতে পারব না। সত্যিই আমি কিশোরকণ্ঠ পড়ে অনেক কিছু শিখেছি। সবচেয়ে মজার কথা হলো আমি কিশোরকণ্ঠ পড়ে আমার অজান্তেই অনেকগুলো কবিতা লিখে ফেলেছি, অথচ আমি বইয়ের প্রতি খুবই অমনোযোগী ছিলাম। এর প্রত্যেকটি পাতা ও পৃষ্ঠা একেকটা অনুপ্রেরণার ঢেউ। আর সেই ঢেউয়ে ভেসে চলে যাই জ্ঞানের আলোকিত আঙিনায়। আল্লাহকে অনেক ধন্যবাদ যে আমায় কিশোরকণ্ঠের মতো একটি পত্রিকা পড়ার সৌভাগ্য করে দিয়েছেন। আই লাভ ইউ কিশোরকণ্ঠ। মো. ইয়াছিন আরাফাত খালুয়াপাড়া, ডিমলা, নীলফামারী
চলার পথে মানুষের জীবনে চলার পথে অনেক বন্ধু আসে। কেউ ক্ষণিকের হয়, কেউ স্বার্থের জন্য, কেউবা ক্ষতি করার জন্য। আমি এমন একজনকে খুঁজে নিয়েছি, যে আমার সমগ্র জীবনে চিরস্থায়ী বন্ধু হিসেবে থাকবে। যে আমার হাসি-কান্না সুখ দুঃখ প্রতিটি মুহূর্তে চলার সাথী হবে। সে হলো আমার প্রিয় বন্ধু কিশোরকণ্ঠ। কিশোরকণ্ঠ তুমি বন্ধু হয়ে থাকো বাংলাদেশের হাজারো কিশোরের অন্তরে। শাকিল আহমদ ছত্রপুর, কানাইঘাট, সিলেট
প্রহর গুনি প্রথম কিশোরকণ্ঠ পড়ার পর থেকে কিশোরকণ্ঠের প্রতি আসক্তি তৈরি হয়ে যায়। ভাইদের দেখা হলেই খোঁজ নিতাম কখন আসবে। কিশোরকণ্ঠ যেন জীবনের একটা অংশ হয়ে উঠেছিল। অনেক সময় অতিবাহিত হয়ে গেলেও ভালোবাসা বিন্দুমাত্র কমেনি বরং বেড়েই চলেছে। এখন যখন ছোট ভাইয়েরা জিজ্ঞেস করে পেয়েছেন কি না তখন মনে হয় আমিওতো এভাবেই অপেক্ষায় থাকতাম। আসলে কিশোরকণ্ঠ যারাই একটা পড়েছে তারাই পরবর্তী সংখ্যার জন্য অধীর আগ্রহে প্রহর গুনে। মু. তারিকুজ্জমান পঞ্চগড় শহর, পঞ্চগড়
জ্ঞানের আধার কিশোরকণ্ঠ বইটি জ্ঞানে ভরা। এই বই থেকে শিশু-কিশোররা প্রকৃতি স¤পর্কে জানতে পারে। জানতে পারে বৈজ্ঞানিক বিশ্বকে। ছোটবেলা থেকে এই বই পড়লে একটি ছেলে নিজেকে আদর্শবান ও মেধাবী করে গড়ে তুলতে পারবে। হতে পারবে দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। কারণ এই বইটিতে আছে আদর্শের কথা। কিশোরকণ্ঠে কুরআনের আলো ও হাদিসের আলো পড়ে একটি শিশু আদর্শবান ও খাঁটি মুসলিম হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে। এর মাধ্যমে সে তার ইসলামিক জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারবে। তা ছাড়া আইটি কর্নার, খেলার চমক, দেশ-মহাদেশ, ভ্রমণ ইত্যাদি পড়ে একজন কিশোর তার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারবে। তা ছাড়া কিশোরকণ্ঠ পড়ে একজন কিশোর সুনাগরিকের সকল গুণ অর্জন করতে পারে। এক কথায় কিশোরকণ্ঠ হলো জ্ঞানভাণ্ডার। মো: সাবেত হাসান ভবানীগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর
মহাসাগর কিশোরকণ্ঠ এমন একটি পত্রিকা, যা থেকে অনেক জ্ঞান লাভ করা সম্ভব। যখনই আমরা এই কিশোরকণ্ঠ পড়ি, যেন মনে হয়- অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সব সামনে নিয়ে বসে আছি। কিন্তু যদি আমরা মন দিয়ে এই পত্রিকাটি পড়ি তাহলে আমাদের জ্ঞানের এক মহাসাগর হলো এটি। আর যদি পত্রিকাটি মন দিয়ে না পড়ি তাহলে আমাদের জ্ঞানের অংশ হিসেবে কাজ করবে না। যেমন কবি বলেছেন- ‘গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন, / নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন।’ আমরা যদি একটু খেয়াল করি তাহলে আমরা প্রতি মাসের নতুন নতুন প্রশ্নোত্তরগুলো জানতে পারি। তাই বলি কিশোরকণ্ঠ হলো জ্ঞানের এক মহাসাগর। আব্দুল কাদের রাকিব হাজির পাড়া, লক্ষ্মীপুর
জ্ঞান অর্জনের উৎস ২০১১ সালের কথা। তখন আমি প্রথম শ্রেণীতে পড়ি। আসরের নামাজের পর সরওয়ার কামাল নামে এক ভাইয়ার কাছে পড়তে যেতাম। একদিন তিনি আমাকে একটি ছোট্ট বই দিলেন। বাসায় গিয়ে বইটা খুলে একটু পড়লাম। তখন আমার মনে অন্য রকম ভালো লাগছিল। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত নিয়মিত কিশোরকণ্ঠ পড়ি। এর প্রত্যেকটি বিভাগ আমার কাছে খুব ভালো লাগে। এটি আমার কাছে জ্ঞান অর্জনের উৎস। আনাস ইবনে তৈয়্যব পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
আদর্শের কান্ডারি কিশোরকণ্ঠের সাথে পরিচিত ২০১৫ সালের নভেম্বর সংখ্যা থেকে। তখন থেকে এটি নিয়মিত পড়ে থাকি। যেন একটা নেশা ধরে গেছে। আর নেশা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে, পত্রিকাটি হাতে পেলেই বুঁদ হয়ে থাকি প্রতিটা পাতায় আর যতক্ষণ না শেষ হয়। এতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমার মতো পাঠকের এমন আকর্ষণীয় আদর্শের কাণ্ডারি, আলোর মশাল, নতুন বন্ধুর মতো পত্রিকাটি প্রতি মাসে ২-৩টা প্রয়োজন। তবেই বুঝি তৃপ্তি পাবো। সর্বোপরি, দয়াময়ের নিকট প্রার্থনা পত্রিকাটি যেন ছাত্রসমাজের আত্মান্নয়নে সবার সেরা আলোকবর্তিকায় পরিণত হয়। মোস্তফা কামাল মামুন কাছারী পায়রা, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম
আরও পড়ুন...