খোলা ডাক
খোলা ডাক নভেম্বর ২০১৮
শিক্ষার সঙ্গী ২০১৬ সালের ডিসেম্বর থেকে আমি কিশোরকণ্ঠের একজন নিয়মিত পাঠক। এই পত্রিকাটি আমার খুব প্রিয়। এখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। যেমনÑ বিভিন্ন দেশের পরিচয়, প্রাণিজগৎ সম্পর্কে, সায়েন্স ফিকশন ইত্যাদি। এটি আমার শিক্ষার সঙ্গী। এর মাধ্যমে আমি বিশ্বের অনেক জিনিস জানতে পারছি। এতো সুন্দর একটি পত্রিকা কিশোরদের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য কিশোরকণ্ঠ পরিবারকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। আল্লাহর কাছে দোয়া করি কিশোরকণ্ঠ যেন আরো সামনের দিকে এগিয়ে যায়। আজ এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফিজ। আবরার শরীফ, উপশহর, বগুড়া প্রিয় লাইব্রেরি কিশোরকণ্ঠ শুধু জ্ঞান ভাণ্ডারের বই না, আমার কাছে মনে হয় যেন একটি মাসিক লাইব্রেরিতে পরিণত হয়েছে। কিশোরকণ্ঠ নিজে পড়ি এবং নিয়মিত পাঠকদের মাঝে বিতরণ করছি। আমি তখনি কিশোরকণ্ঠ পড়তে ভালোবাসি যখন আমার মনের মধ্যে বিভিন্ন বাজে চিন্তাধারা জন্মায়। ফয়েজ কবির, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা ভিন্ন রকম স্বাদ একটি ডিম পোচ করে খেলে যে স্বাদ পাওয়া যায়, কিশোরকণ্ঠ পড়ে তার চেয়ে বেশি স্বাদ পাওয়া যায়। আর সে স্বাদ অন্তরকে দেয় তৃপ্তি এবং জ্ঞানকে করে সমৃদ্ধ। প্রাণের কিশোরকণ্ঠ ছড়িয়ে পড়ুক প্রতিটি মানুষের অন্তরে অন্তরে। মোহাম্মদ আজিম, বুধপাড়া, রাজশাহী বন্ধুর স্পর্শ দীঘদিন ধরে পড়ে চলেছি প্রিয় পত্রিকা কিশোরকণ্ঠ। প্রতি মাসেই এর মনকাড়া প্রচ্ছদ ও মননশীল রচনায় যেন অনুভব করি পরম বন্ধুর স্পর্শ। যে বন্ধু আমাদেরকে দেয় সঠিক পথনির্দেশনা, জাগায় আশার আলো, আনন্দ দেয়, প্রেরণা জোগায়। প্রত্যেক মাসিক সংখ্যার কোনো বিকল্প নেই। মো: লাবীব মোর্শেদ, হাড়িভাসা, পঞ্চগড় নিবেদিত এক প্রাণ এই পৃথিবীতে প্রতিটা মানুষের এক একটা শখ আছে। তারই অংশ হিসেবে আমিও একজন মানুষ। আমারও একটা শখ আছে। আর সেটি হলো বই পড়া। বই পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। আর যদি পাশে থাকে কিশোরকণ্ঠের মত প্রিয় বইটি তাহলে তো কথাই নেই। গত মাসের কথা। হঠাৎ কিশোরকণ্ঠের ডালিয়া তিস্তা অঞ্চলের এজেন্ট ভাইয়া আমাকে ফোন দিলো। আর বললো, আমি নাকি কিশোরকণ্ঠের অনুশীলন পাতায় ফার্স্ট হয়েছি। আমি তো শুনেই আত্মহারা। বললাম ভাইয়া, ভালো করে চেক করেন। বললেন যে তুমিই। এভাবে আমার মতো শত শত ছোট কিশোরের প্রতিভা বিকশিত হচ্ছে কিশোরকণ্ঠের মাধ্যমে। জাকারিয়া আল হোসাইন,চাপানীহাট, ডিমলা, নীলফামারী আমার প্রিয় বন্ধু আলহামদুলিল্লাহ! প্রতি মাসে আমার প্রিয় বন্ধুকে পেয়ে আমার খুব ভালো লাগে এবং আমার পরিবারে আনন্দ উল্লাস বেড়ে যায়। আমার বন্ধু কিশোরকণ্ঠ আসতে না আসতে আমাকে সবাই বিরক্ত করে ফেলে। কিশোরকণ্ঠ পাওয়া মাত্রই আমার ছোট বোন হাসির বাকসো আর কবিতাগুলো পড়তে থাকে। আমিও কবিতা, উপন্যাস, ছড়া, হাসির বাকসো সব পড়ে অনেক আনন্দ পাই। নিজে পড়ি এবং বন্ধুদের পড়ার জন্য উৎসাহিত করি। আমি দোয়া করি আমার প্রিয় বন্ধু কিশোরকণ্ঠ যেন প্রতি মাসে আমি পড়তে পারি। তামিমুল মোস্তফা মুনিরী চকরিয়া, কক্সবাজার জ্ঞানপিপাসুর খোরাক বাজারে চাহিদার চেয়েও বেশি পত্র-পত্রিকা। হাত বাড়ালেই মিলে শতেক রকম মাসিক পত্রিকা। অথচ এটা ওটা কোনোটা মন ভরে না। কারণ একেকটাতে একেক কিছুর অভাব। অথচ পাঁচমিশালিতে ভরা শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার চাহিদার যেখানে সংমিশ্রণ সেখানেই নতুন কিশোরকণ্ঠের হাতছানি। জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানের তৃষ্ণা মেটানোর পত্রিকা এমনই হওয়া চাই। গুটি কয়েক পত্রিকা ছাড়া বাকি সব পত্রিকা তো সাময়িক। সব পত্রিকা থেকে কিশোরকণ্ঠ ব্যতিক্রম। আর তাইতো কিশোরকণ্ঠের মজা এবং স্বাদই আলাদা। নেজামুল ইসলাম পুইছড়ী, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম মন ভালো করার পথ আমি যখন মন খারাপ করে বসে থাকি তখন বুদ্ধি করে কিশোরকণ্ঠ বইটি হাতে নিই। সাথে সাথেই আমি আমার দুঃখ, কষ্ট, বেদনা সব ভুলে এই কিশোরকণ্ঠ বইটি মন দিয়ে পড়ি। আর এই বইটি আমার অবসর সময়ের সঙ্গীও বটে। আল নোমান, খুরুশকুল, কক্সবাজার
আরও পড়ুন...