খোলা-ডাক নভেম্বর ২০১৩

খোলা-ডাক নভেম্বর ২০১৩

খোলা ডাক নভেম্বর ২০১৩

যেমন রেলপথ রেলপথ যেমন ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে চলে গিয়েছে, তেমনি কিশোরকণ্ঠ জ্ঞানের পথ হয়ে আমার হৃদয়ে চলে গিয়েছে। আমার কাছে মনে হয় এটা জ্ঞানের পথ। আর সেই পথে গেলে যেন আমার জীবন উন্নত হবে। ঝড় বৃষ্টি হলেও আমি কিশোরকণ্ঠ আনতে যাই। এটি হাতে পেলে মনে হয় নতুন জীবন ফিরে পেয়েছি। আমি প্রতি মাসের সংখ্যা প্রতি মাসে আনি। আমি কিশোরকণ্ঠকে খুব ভালোবাসি। মো: তানভীর আহমেদ ধামরাই, ঢাকা

প্রিয় বন্ধু কিশোরকণ্ঠ আমার প্রিয় বন্ধু। একজন মানুষ যেমন তার প্রিয় জনের জন্য পথ চেয়ে বসে থাকে, আমিও আমার প্রিয় বন্ধু কিশোরকণ্ঠের জন্য এক সংখ্যা থেকে অন্য সংখ্যা পর্যন্ত তার পথ চেয়ে বসে থাকি। আর তাকে কাছে পাওয়া মাত্রই পড়ে নিই তার সকল আয়োজন। তাই এবার সেপ্টেম্বর সংখ্যা পাওয়া মাত্রই পড়ে নিলাম তার সকল আয়োজন। আমার সবচেয়ে ভাল লাগল উপন্যাস, বিজ্ঞান জগৎ, কুরআনের আলো, হাদিসের আলো ইত্যাদি। রবিউল ইসলাম কাকিলাকুড়া ফাজিল মাদরাসা, শেরপুর

চমৎকার সংখ্যা

কিশোরকণ্ঠের সেপ্টেম্বর সংখ্যাটি একটু দেরিতেই হাতে পাই। দেরিতে হাতে পেয়েও মনটা আনন্দে নেচে ওঠে। কাশফুলের প্রচ্ছদ সত্যিই চমক লাগার মতো। তাড়াতাড়ি পড়তে শুরু করলাম আমার প্রিয় বিভাগগুলো। পড়ে কী যে মজা পেয়েছি তা এই ছোট্ট কাগজে লিখে বোঝাতে পারবো না! অসাধারণ লেগেছে বিজ্ঞান জগৎ, সায়েন্স ফিকশন, খেলার চমক, সাহসী মানুষের গল্পসহ প্রত্যেকটি লেখাই। এমন সুন্দর একটি সংখ্যা উপহার দেয়ার জন্য কিশোরকণ্ঠ কর্তৃপক্ষকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তারিকুল ইসলাম শান্ত নিঝুমদ্বীপ, হাতিয়া, নোয়াখালী

আকৃষ্ট করে কিশোরকণ্ঠ এমন পত্রিকা যা পড়ার সাথে সাথে তার প্রতি ভালোবাসা জন্মে। তেমনি আমাদের জীবনে হয়েছিল যখন আমি কুরআনের আলো, হাদিসের আলো, সাহসী মানুষের গল্প ইত্যাদি পড়ে আকৃষ্ট হয়ে গেলাম এবং তখন থেকে কিশোরকণ্ঠকে আমার প্রিয় বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেছি, যে সারাক্ষণ আমার পথ চলতে সাহায্য করে। সালমা বাগেরহাট

জ্ঞানের আলো

কিশোরকণ্ঠ একটি ভালো এবং উন্নতমানের পত্রিকা। এই পত্রিকাটি পড়ে আমরা জ্ঞান অর্জন করি এবং আনন্দ পাই। এটি বাংলাদেশের একটি ভালো পত্রিকা। এটা একটা জ্ঞানের বাহক। আমি প্রথমে এ পত্রিকা একটি বইয়ের দোকানে পড়ি এবং ছয় মাস ধরে আমি এই পত্রিকাটি পড়ছি। এতে আমার জ্ঞান বৃদ্ধি পেয়েছে। পত্রিকাটি পড়ে আমি আনন্দ পাই। তাই প্রত্যেক মাসে কিশোরকণ্ঠ পড়ি। আর এতে আমার জীবনের উন্নতি হয়েছে এবং আশা করি যে এই পত্রিকা যে পড়বে তার জীবনের উন্নতি ঘটবে। মো: আজম নটোর

অন্য রকম পাওয়া সব মানুষ নিজের জীবনে কিছু না কিছু পেয়েই থাকে। সেটা ছোট হোক বা বড় হোক নিজের কাছে খুবই প্রিয়। কিশোরকণ্ঠ হলো আমার জীবনে এক অন্যরকম পাওয়া। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এটি আমাকে প্রেরণা দেয়। কিশোরকণ্ঠ আমাদের মনের ভেতর জ্ঞান সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। এটি একটি আদর্শ মডেলের মতো অসাধারণভাবে আমার প্রিয় বন্ধু। তাই আমি চাই এটি যেন আমার জীবনে সেরা হয়ে থাকুক। সত্যিই এটি আমার জীবনের চলার একমাত্র সঙ্গী। সয়মান আহমেদ প্রিন্স, যাত্রাপুর, বাগেরহাট

যেন কাশফুল

কিশোরকণ্ঠের প্রতিটি সংখ্যার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকি। তবে সবচেয়ে বেশি আগ্রহী ছিলাম সেপ্টেম্বর সংখ্যাটির জন্য। হাতে পেয়ে যখন দেখলাম পূর্বাভাস, তখন তো মনটা সেই সাদা কাশফুলের কাছেই উড়ে যেতে চায়। এই সংখ্যাটি পেয়ে আমার সংগ্রহটা এক ডজন হলো। পুরোটাই পড়েছি। তবে সবচেয়ে ভালো লেগেছে কবিতাগুলো। মো: তোফাজ্জল হোসেন চন্ডীপাশা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়

জ্ঞানের দিশারি

আমি কিশোরকণ্ঠের একজন নিয়মিত পাঠক। ২০০৬ সালের মার্চ মাসের সংখ্যাটি আমার হাতে দেন আমার এক বড় ভাই। তখন আমি ছিলাম ক্লাস ওয়ানের ছাত্র, তাই বুঝতাম না কিশোরকণ্ঠ কী জিনিস। যখন বুঝলাম, দেখলাম যে কিশোরকণ্ঠ আলোর দিশারি, জ্ঞানভাণ্ডার তারপর থেকে অধীর আগ্রহে বসে থাকতাম কিশোরকণ্ঠের নতুন সংখ্যা পাওয়ার জন্য। যখন পাই না, নিজেকে অনেক একা লাগে। যখন পাই খুশিতে ডগমগ করে মন নতুন কিছু অভিজ্ঞতার আশায়। বিজ্ঞান সম্বন্ধে, জীবন সম্পর্কে যা কিছু জেনেছি তার বেশির ভাগই কিশোরকণ্ঠ থেকে। আমি ধন্যবাদ জানাই কিশোরকণ্ঠ ফাউন্ডেশনকে, যারা কিশোর তরুণদের হাতে তুলে দিয়েছেন এক জ্ঞানের দিশারি যার অপর নাম কিশোরকণ্ঠ। মো: শরফুদ্দীন সৌরভ সীতাকুণ্ডু, চট্টগ্রাম

আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ