জীবনকে দেখার জন্য তৈরি করাই লেখকের কাজ    -অধ্যাপিকা জুবাইদা গুলশান আরা

জীবনকে দেখার জন্য তৈরি করাই লেখকের কাজ -অধ্যাপিকা জুবাইদা গুলশান আরা

মুখোমুখি নভেম্বর ২০১৫

প্রশ্ন : শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশ সাধনের ক্ষেত্রে কোন দিকটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বলে আপনি মনে করেন?
মো: শাহিনুর রহমান (শাহিন)
কাজলদিঘি, বোদা, পঞ্চগড়
উত্তর : মায়ের কোল আলো করে শিশু যখন আসে, তার জন্য পরিবারের সবাই আনন্দিত মনে সুন্দর একটা স্বপ্ন গড়ে তোলেন। তাই পরিবারের ¯েœহভরা পরিবেশ হলো শিশুর গড়ে ওঠার প্রথম চাহিদা। পরিবারের ¯েœহ-মমতা এবং সুশিক্ষা পেলে ধাপে ধাপে বেড়ে উঠবে শিশু। প্রথম এক পা, দুই পা করা থেকে প্রথম মা বলে ওঠা, প্রতিদিন নতুন কিছু অভিজ্ঞতা শিশুকে বড় হয়ে ওঠার শিক্ষা দেবে। প্রথম তার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন সব মিলে যে আনন্দময় পরিবেশ, এর মধ্যেই রয়েছে শিশুর মানসিক বিকাশের গোড়াপত্তন।
প্রশ্ন : শিশু-কিশোররা বর্তমানে কতটুকু সুস্থ-স্বাভাবিক সংস্কৃতির বলয়ে বেড়ে উঠছে বলে আপনি মনে করছেন?
মাহমুদুল হাসান
জয়াগ, সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী
উত্তর : সারা পৃথিবীজুড়ে এখন পরিবর্তনের প্রচন্ড আলোড়ন চলছে। ধর্ম, সংস্কৃতি, শিক্ষা, গণজাগরণ সব যেন চলছে এক জটিল ঘূর্ণিপাকের মধ্য দিয়ে। বন্ধুত্ব, শ্রদ্ধা, ভক্তি, সহনশীলতা সব যেন কোন অজানা সঙ্কটের মধ্যে পড়ে গেছে। শিশু-কিশোররা বাইরের পৃথিবীর বৈরী পরিবেশে নিঃশ্বাস নিতে পারছে না ভালোভাবে। অসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং ক্ষমতার লোভ মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে শিশু-কিশোরদের জীবনের সুস্থ জীবন বিকাশে বাধা তৈরি করে। এ এক অদ্ভুত লড়াই, যার সঙ্গে যুদ্ধ করাও কঠিন। তবে আমার বিশ্বাস, পরিবেশই তাকে দেবে সঠিক পথের সন্ধান।
প্রশ্ন : এত বড় লেখক হওয়ার পেছনে আপনার পরিবারের ভূমিকা কেমন ছিল?
মো: নাছির উদ্দিন, শেরপুর, বগুড়া
উত্তর : আমি একজন লেখক, এটাই আমার পরিচয়। তবে এ কথা অবশ্যই বলবো আমার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। আমার বড় পাঁচ ভাই। ছেলেবেলায় বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ইসলাম, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও অগ্রগণ্য দেশী-বিদেশী কবি- সাহিত্যিকদের সাহিত্য নিয়ে সবাই ছিলেন আগ্রহী। ফলে আমার বড় হয়ে ওঠার পরিবেশ মোটামুটি বলিষ্ঠ সংস্কৃতিচর্চার মধ্যেই ছিল।
প্রশ্ন : আপনি তো একজন ঔপন্যাসিক, উপন্যাস লেখার সময় আপনি প্রথমে কী করেন?
মো: মনির হোসাইন
বাংলাবাজার, সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী
উত্তর : আমি একজন সাহিত্যিক। প্রত্যেক লেখকের মনের মধ্যে তার আর একজন মানুষ থাকে। পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়বস্তু তার কাছে এনে দেয় অজানা আনন্দ আর গভীর জীবনদৃষ্টি। পৃথিবীর অজানা রহস্য অতিক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা সবই আমার কাছে ধরা দেয়। খুব বড় আয়োজনের প্রয়োজন নেই। জীবন খুব মূল্যবান। তাকে দেখার জন্য নিজেকে তৈরি করাই হলো লেখকের কাজ। পৃথিবীর সঙ্গে সভ্যতা আর ভাববিনিময়।
প্রশ্ন : পড়াশুনার পাশাপাশি খেলাধুলায় কত সময় ব্যয় করা উচিত বলে আপনি মনে করেন?
আব্দুল্লাহ আহমাদ, ধানমন্ডি, জয়পুরহাট
উত্তর : ছোটবেলা থেকে মানুষকে অসংখ্য কাজ করে বড় হতে হয়। সবাই তো একইভাবে চলে না, যেমন নিয়ম করে শিক্ষা গ্রহণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে পাশাপাশি নানা ধরনের খেলাধুলা ও ব্যায়াম করা খুবই প্রয়োজন। আজকাল ছোটরাও নানা ধরনের ক্রীড়াশৈলীতে আগ্রহী হয়ে উঠছে। শুধু তাই নয়, সুন্দর, সুস্থ জীবন গড়ার জন্য লেখাপড়া, খেলাধুলার একটা নির্দিষ্ট নিয়ম তৈরি করে নিলে জীবনটা হবে আনন্দময়।
প্রশ্ন : একজন শিশুকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলতে কার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি?
মো: আরিফ ইসলাম ইমরান
সুদামপুর, মহাস্থান, বগুড়া
উত্তর : একটি শিশু যেমন মা-বাবার আদর-¯েœহে বড় হয়ে ওঠে সে ক্ষেত্রে বাবা-মা-ই শিশুর প্রথম শিক্ষক। তাদের থেকেই জীবনগড়ার আদর্শ শিক্ষা পায়। আর সে শিক্ষার ফলে কঠিন এই পৃথিবীতে প্রতিদিন নিজের অজান্তে গড়ে ওঠে ভবিষ্যতের একজন পূর্ণ মানুষ।
প্রশ্ন : শিশু-সাহিত্য নিয়ে আপনার চিন্তা কী?
তরিকুল ইসলাম শান্ত
নিঝুমদ্বীপ, হাতিয়া, নোয়াখালী
মু: আবু নাঈম, হাড়িভাসা, পঞ্চগড়
উত্তর : শিশু-সাহিত্য এক বিশাল সৃষ্টির জগৎ। প্রায় সব সাহিত্যিকই শিশুদের নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন। আসল কথা, সব মানুষের মধ্যেই বাস করে এক শিশু। ছেলেবেলার জীবন নিয়ে ভাবনা, লেখকের মনের মধ্যে গড়ে দেয় এক মনোমুগ্ধকর স্বপ্নের জগৎ। হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান এ্যান্ডারসন, জোনাথোন সুইফট এবং দেশ-বিদেশের লেখকদের লেখার মধ্য দিয়ে শিশুদের মনের কত রকমের বিষয় জানার আয়োজন রয়েছে। বাংলা ভাষার শিশু-সাহিত্য তেমনই গ্রাম, নদী, সবুজ গ্রামীণ মমতার যেন অচেনা রূপকথার দেশে আমাদের নিয়ে যায়। আমাদের দেশ নিয়ে লেখার কোনো শেষ নেই। শুধু বলবো, যত দেখবে ততই শিখবো।
প্রশ্ন : কিভাবে আমি সবার মন জয় করতে পারবো?
নজরুল ইসলাম শরীফ
বুড়িরচর, হাতিয়া, নোয়াখালী
উত্তর : সবার মন জয় করতে হলে নিজেকে নিজে শেখাতে হবে সুন্দর ব্যবহার। বড়দের প্রতি সম্মানবোধ, সর্বদা সত্য কথা বলবে, আর ছোটদের সঙ্গে হাসিমুখে চলবে, তাহলেই সবার বন্ধু হতে পারবে।
প্রশ্ন : আমি ডাক্তার হতে চাই, কী করতে হবে আমাকে?
আবু হানিফ, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা
উত্তর : অন্য যে কোন বিষয়ের মতো ডাক্তারিও অতি গুরুত্বপূর্ণ পেশা। মানুষের সেবা করা, বিপদে পাশে দাঁড়ানোর অভ্যাস করে নিলে একসময় ডাক্তারি পেশাও শিখতে পারবে। আর সায়েন্স খুব ভালোভাবে পড়বে এইচএসসি পর্যন্ত, খুব ভালো রেজাল্টও করতে হবে। এরপর মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে খুব ভালোভাবে।
প্রশ্ন : আপনার গ্রামের বাড়ি কোথায়? আপনি কি গ্রামের স্কুলে পড়ালেখা করেছেন?
মো: তারিকুজ্জামান তারিক
শ্রীপুর, হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ
উত্তর : আমি ছোটবেলায় টাঙ্গাইল শহরের বিখ্যাত বিন্দু বাসিনী গার্লস হাইস্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছিলাম। তখন আমি খুব ছোট। গ্রামে খুব বেশি যাওয়ার সুযোগ হয়নি।
প্রশ্ন : ছোটবেলায় ঈদে আপনি কেমন আনন্দ করতেন?
মো: তারিকুজ্জামান তারিক
শ্রীপুর, হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ
উত্তর : ঈদ মানে আনন্দ। আমরা ছোটবেলায় পেতাম সত্যিকার খুশিভরা ঈদ। দীর্ঘ এক মাস রোজা পালনের পর ঈদের চাঁদ এসে দেখা দিতো। বড়রা, ছোটরা সবাই নতুন চাঁদকে হাত তুলে জানাতেন আসসালামু আলাইকুম। ঈদের দিন খুব ভোরে ওঠে বাড়ির মুরব্বিদের সঙ্গে খোরমা খেজুর আর সেমাই খেয়ে জায়নামাজের পাটি নিয়ে ছেলেরা সবাই যেত ঈদের নামাজ আদায় করতে। বিশাল ময়দানজুড়ে শামিয়ানার নিচে হাজার হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতেন। আতর গোলাপের খুশবুতে বাতাস ভরে যেতো। ঈদের জামা জুতোর জন্য আগ্রহ নিয়ে আমরা অপেক্ষা করতাম। তবে বড়দের নিয়ম মেনে সবাই মিলে ভালো খাওয়া, ঈদের মেলায় যাওয়া ছিলো দারুণ আনন্দের বিষয়। ছোট-বড় ধনী-গরিবের ভেদাভেদ ভুলে ঈদ আমাদের মন ভোলানো স্মৃতি এনে দিতো।
প্রশ্ন : এমন কোন ইচ্ছা আছে কি আপনার যা আপনি ছোটবেলা থেকে চাইতেন কিন্তু এখনও তা পূরণ হয়নি?
মো: আবু নাঈম
নূরুন আলা নূর কামিল মাদরাসা, পঞ্চগড়
উত্তর : মাঝে মধ্যে খুব ইচ্ছে হতো খুব ভালো একজন মানুষ হওয়ার। দেখ তো, সে ইচ্ছে এখনও স্বপ্নই রয়ে গেছে।
প্রশ্ন : আপনি ছাত্রজীবনে কত ঘণ্টা পড়াশুনা করেছেন?
হাফিজা
রৌমারী মডেল হাইস্কুল, কুড়িগ্রাম
উত্তর : নির্দিষ্ট করে ঘণ্টা হিসাবে পড়েছি এমনটা বলা যাবে না। তবে দিনের মাঝখানে প্রয়োজনীয় কয়েক ঘণ্টা পড়ার জন্য আলাদা করে পড়ালেখা করতে হতো।
প্রশ্ন : কিভাবে একজন ভালো ছাত্র হওয়া যায়?
আবুযর গিফারী, মান্দা, নওগাঁ
উত্তর : ভালো ছাত্র হতে হলে বড়দের কথা শুনতে হবে। সারাদিন একটা নিয়ম মেনে চললে মনও ভালো থাকবে।
প্রশ্ন : আপনার জীবনের কিছু অভিজ্ঞতার কথা জানতে চাই।
মো: তারিকুজ্জামান তারিক
শ্রীপুর, হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ
উত্তর : শিশুদের সঙ্গে অনেক মজার সময় কাটিয়েছি আমি। সেসব নিয়েই তো লেখালেখি চলছে দিনের পর দিন।
প্রশ্ন : জীবনে সফলতার জন্য কোন বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত?
ইকবাল হোসাইন
সারদা, চারঘাট, রাজশাহী
উত্তর : সফলতা তো জানান দিয়ে আসে না ভাই। তবে ছোটদের জন্য বড়দের উপদেশ সবচেয়ে জরুরি।
প্রশ্ন : আপনার প্রিয় মানুষ কে?
রোকনুজ্জামান
রিশখালী, হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ
উত্তর : আমার আব্বা। তাঁর কাছে শিখেছি সাহস আর মানুষের পাশে দাঁড়ানো, কঠোর কষ্ট, সহিষ্ণুতা। তাকে কৃতজ্ঞতা জানাই।
প্রশ্ন : তরুণ ও কিশোর লেখকদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
মো: শফিকুল ইসলাম মিরাজ
আসলামপুর, চরফ্যাসন, ভোলা
উত্তর : লেখার শুরু হোক জানার ইচ্ছে দিয়ে। যতো পারো পৃথিবীর বিস্ময়কর বৈচিত্র্য, নদী, পশু-পাখি দু’চোখ ভরে দেখ। একদিন সুন্দর সুন্দর সৃষ্টি আপনা থেকেই ধরা দেবে।
প্রশ্ন : তরুণরা আদর্শ হিসেবে কী গ্রহণ করতে পারে?
ইয়াকুব আল মাহমুদ
সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী
উত্তর : ভুল কিছু হলে সেটাকে শোধরে নেয়া খুব বড় একটা শিক্ষা।
প্রশ্ন : কেমন বাংলাদেশ দেখতে চান?
আবু তাহের, টঙ্গী, গাজীপুর
উত্তর : যে স্বপ্ন আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে অশ্রু ও রক্তমাখা মানচিত্র দিয়েছে, সেই বাংলাদেশ চাই।
প্রশ্ন : আমি একজন ছাত্র, আমাকে লেখক হওয়ার জন্য কী করতে হবে?
মাসুম বিল্লাহ, শান্তিবাগ, ভায়না, মাগুরা
উত্তর : উপরের উত্তরগুলোর মধ্যে তোমাদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবে। (১৮ নম্বর উত্তর দেখ)
প্রশ্ন : কিভাবে একজন ভালো কবি হওয়া যায়?
মো: শুভ শেখ
চর খাটামারী, কুলাঘাট, লালমনিরহাট
উত্তর : প্রচুর ভালো ভালো কবির কবিতা পড়ো। প্রকৃতিকে দেখ মন দিয়ে, একদিন কবির সঙ্গে দেখা হয়ে যাবে।
প্রশ্ন : ছোটবেলায় কি স্বপ্ন ছিল আপনি একজন ঔপন্যাসিক হবেন?
মো: আলাউদ্দিন
অষ্টম শ্রেণী, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা
উত্তর : আমি মানুষ হয়েছি বিশাল প্রকৃতির সঙ্গে। কখন যেন লেখা এসে ধরা দিলো তারপর তো চলছি আর চলছি।
প্রশ্ন : আপনার বাল্যকাল এবং এখনকার বাল্যকালের মধ্যে কোনো ফারাক খুঁজে পান?
আবুল হোসাইন
হরিপুর, ঠাকুরগাঁও
উত্তর : আমাদের ছেলেবেলায় পৃথিবী আর বর্তমান পৃথিবী আলাদা। মাঝখানে বিশ্বযুদ্ধ মানুষের পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে। হিংসা, হানাহানি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সব কিছুর প্রভাবে পৃথিবী বদলে যাচ্ছে।
প্রশ্ন : উপন্যাস লেখার জন্য কোনটি খুব গুরুত্বপূর্ণ? উপন্যাসের প্লটটা কিভাবে মাথায় আসে?
মো: সজীব হোসেন
পতেঙ্গালী, ছুটিপুর রোড, যশোর
উত্তর : ঐ যে বলেছি লেখক হতে হলে আগে পরিচিত হতে হবে মানুষের পৃথিবী আর জীবনের সঙ্গে।
প্রশ্ন : লেখালেখিকে পেশা হিসেবে নেয়া আপনার দৃষ্টিতে কেমন?
আনোয়ার হোসাইন
লহুচাঁদ মাস্টার পাড়া, হরিপুর, ঠাকুরগাঁও
উত্তর : লেখালেখি মানুষের পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। একজন লেখক তিনি তাঁর হৃদয়ের সব শ্রদ্ধা এবং সম্মান নিয়ে জীবনকে দেখবেন। তবেই লেখাকে পেশা হিসেবে নিয়ে সফল হওয়া সম্ভব। তার জন্য প্রয়োজন নিরলস শ্রম ও ঘাম।
প্রশ্ন : আপনার কোন কাজে আপনি বেশি খুশি?
মুনির আল হোসাইন
শ্রীপুর উত্তর তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ
উত্তর : আমার কাজ জীবনকে বোঝার চেষ্টা করা। লেখার মধ্যে তাকে ফুটিয়ে তুলতে পারলে খুশিটা পাঠককে পৌঁছাতে পারলে আমি খুশি।
প্রশ্ন : আপনার স্বপ্ন কী?
নাঈম বিন আমিন, নবাবগঞ্জ, ঢাকা
উত্তর : আমার স্বপ্ন পৃথিবীর রক্তঝরা মৃত্যু থেকে শিশু হত্যার অবসান হোক। শিশুকে বাঁচার অধিকার দিতে হবে। তবেই পৃথিবী হয়তো একদিন শান্ত হবে।
                        
আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ