হাসির বাকসো
প্রচ্ছদ রচনা এপ্রিল ২০১৪
মন্টু : আচ্ছা চাচা, এত বড় বড় বিমান রঙ করে কিভাবে? চাচা : আরে বোকা! বুঝলি না, যখন বিমান আকাশে ওড়ে তখন তো ছোট হয়ে যায়। তখন রঙ করে। সংগ্রহে : রুবাইয়াত শারমীন সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, পাবনা শিক্ষক : তুমি কিভাবে বুঝলে পাখির দৃষ্টিশক্তি খুব ভালো? ছাত্র : কারণ আমি এ পর্যন্ত কোনো পাখিকে চশমা পরতে দেখিনি। সংগ্রহে : রাজিয়া সুলতানা রুবি নারায়ণপুর, নবাবগঞ্জ বাবা : তুমি এরকম হাত উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছো কেন? ছেলে : তুমিই তো বললে আজ স্কুলে যা যা করিয়েছে তা আবার করে দেখাতে। সংগ্রহে : আব্দুল্লাহ আল মারূফ, টিকরামপুর দাখিল মাদ্রাসা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ বন্ধুর বিকট দর্শন কুকুরকে দেখিয়ে আরেক বন্ধু জানতে চাইল, আচ্ছা আমি যদি ওর সামনে দিয়ে দৌড়ে যাই তাহলে সে কি আমাকে কামড়াবে? : এটা পুরোটাই নির্ভর করে তুই কত জোরে দৌড়াতে পারিস তার ওপর। সংগ্রহে : জাহীদ হাসান হিংগাজিয়া মাদ্রাসা, মৌলভীবাজার সেন্টু একটা ব্যাগ হাতে নিয়ে যাচ্ছিল। এমন সময় দেখা হলো মন্টুর সাথে। মন্টু : ব্যাগের ভেতর কী আছে রে? সেন্টু : পেয়ারা। মন্টু : একটা দে না ভাই। সেন্টু : আহা! কয়টা আছে বলতে পারলে তিনটাই দিয়ে দেবো। সংগ্রহে : নুসরাত আলম নাবীলা বিএন কলেজ, ঢাকা একদা এক ব্যক্তি বাসে উঠতে না পেরে বাসের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে তার গন্তব্যে পৌঁছে গেল। তারপর প্রথম ব্যক্তি : জানিস, আজ আমার ৫ টাকা বেঁচে গেছে। দ্বিতীয় ব্যক্তি : কিভাবে? প্রথম ব্যক্তি : আজ বাসে না উঠে ওটার পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতেই চলে এসেছি। দ্বিতীয় ব্যক্তি : তুই একটা আস্ত বোকা, তুই বাসের পেছনে না দৌড়ে একটি সিএনজির পেছনে দৌড়ালে তোর ৫০ টাকা বাঁচত। সংগ্রহে : আবুল বাসার বেপজা পাবলিক স্কুল, ইপিজেড, চট্টগ্রাম দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে- প্রথম বন্ধু : দোস্ত আজ কী খেয়ে বের হলি? দ্বিতীয় বন্ধু : খেয়েছি কয়েক শ’ ডিম। প্রথম বন্ধুৃ : তোর মাথা খারাপ নাকি! এত ডিম কেউ এক সঙ্গে খেতে পারে? দ্বিতীয় বন্ধু : আরে এ তো হাঁস- মুরগির ডিম নয়। প্রথম বন্ধু : তাহলে? দ্বিতীয় বন্ধু : রুই মাছের ডিম। সংগ্রহে : জুয়েল রানা সোহাগ ধর্মপুর নাজিম আলী উচ্চবিদ্যালয়, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা
আরও পড়ুন...