হাসির বাকসো এপ্রিল ২০১৫

হাসির বাকসো এপ্রিল ২০১৫

হাসির বাকসো এপ্রিল ২০১৫

শিক্ষক ও ছাত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে- শিক্ষক : তোমার পড়ালেখায় ধৈর্য কেমন? ছাত্রী : স্যার অনেক ধৈর্য, দুই-তিন ঘণ্টা বই খুলে বসে থাকি, মুখ দিয়ে কিছু উচ্চারণ করি না, তবুও কিছু মনে হয় না। সংগ্রহে : কুলছুমা আক্তার চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা সুমন আর গদার মধ্যে কথা হচ্ছে সুমন : কিরে গদা, এই কনকনে ঠান্ডা শীতের মধ্যে খালি গায়ে কই যাস? গদা : বাজারে। সুমন : বাজারে যাস তো খালি গায়ে ক্যান? গদা : আরে বাজার নাকি আজ খুব গরম যাচ্ছে, তাই একটু গরম হতে যাই। ডিম্বু আর টিম্বুর মধ্যে কথোপকথন : ডিম্বু : কী ব্যাপার টিম্মু! তুই চায়ে চিনি না দিয়ে মরিচের গুঁড়ো দিয়ে খাচ্ছিস কেন? টিম্বু : ডায়বেটিস ভয়ে পালাবে বলে। সংগ্রহে : ফজলে রাব্বী বাবা এবং মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে : বাবা : তুই পালিয়ে বিয়ে করে আমার বংশে দাগ লাগিয়ে দিলি! মেয়ে : দাগ থেকে যদি দারুণ কিছু হয়, তবে তো দাগই ভালো। শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে- স্যার : পড়া যখন পারনি, মার তোমাকে খেতেই হবে। ছাত্র : তাহলে একটু ওয়াশ রুমে যেতে হবে। স্যার : কেন? ছাত্র : মা বলেছেন কোন কিছু খাবার আগে সাবান দিয়ে ভালো ভাবে হাত ধুয়ে নিতে। চালক : শালা পাগল, সরবি না তোর গায়ের ওপর দিয়া চালামু? পাগল : আরে যা যা, একটু আগে মাথার ওপর দিয়া বিমান গেল কিছুই হইল না, তোর  তো হালার গাড়ি। সংগ্রহে : হা: ইমরান হোসেন কালিয়াকৈর, গাজীপুর গ্রামের অশিক্ষিত দুই বন্ধু চাকরির খোঁজে শহরে এসেছে- ১ম বন্ধু : দ্যাখ দোস্ত, কত বড় দালান। ২য় বন্ধু : চল, এইডারে ঠেইল্যা গ্রামে লইয়া যাই। শার্ট খুলে ধাক্কানো শুরু করলো দুই বন্ধু। এক চোর তাদের এ পাগলামি দেখে তাদের কাপড়চোপড় চুরি করে নিয়ে গেল। অনেকক্ষণ ধাক্কানোর পর ক্লান্ত হয়ে পড়লো। ১ম বন্ধু : হায় হায়, আমাদের শার্ট কই, কে নিলো? ২য় বন্ধু : আরে না, মনে হয় আমরা দালানটি ধাক্কাতে ধাক্কাতে অনেক দূর নিয়া আইছি। তাই শার্টগুলো পেছনেই রয়ে গেছে। সংগ্রহে : সাইফুদ্দীন আহমেদ মীরপুর মফিদ-ই-আল স্কুল এন্ড কলেজ আমিনবাজার, সাভার, ঢাকা

আপনার মন্তাব্য লিখুন
অনলাইনে কিশোরকন্ঠ অর্ডার করুন
লেখকের আরও লেখা

সর্বাধিক পঠিত

আর্কাইভ

আরও পড়ুন...

CART 0

আপনার প্রোডাক্ট সমূহ